বাংলা » তামিল পরিবার
২ [দুই]
পরিবার

2 [இரண்டு]
2 [Iraṇṭu]
குடும்ப அங்கத்தினர்கள்
kuṭumpa aṅkattiṉarkaḷ
বাংলা | தமிழ் | |
ঠাকুরদা (IN) / দাদা / দাদু (BD) | தா---- t---ā |
|
ঠাকুরমা (IN) / দাদী / দিদা (BD) | பா---- p---i |
|
সে (ছেলে) এবং সে (মেয়ে) | அவ---- அ----- a----- a----m |
|
পিতা / বাবা / আব্বা | தந--- t----i |
|
মাতা / মা / আম্মি | தா-- t-y |
|
সে (ছেলে) এবং সে (মেয়ে) | அவ---- அ----- a----- a----m |
|
ছেলে / ব্যাটা | மக-- m---ṉ |
|
মেয়ে / বেটি | மக-- m---ḷ |
|
সে (ছেলে) এবং সে (মেয়ে) | அவ---- அ----- a----- a----m |
|
ভাই / ভাইজান | சக----- c-------ṉ |
|
বোন | சக---- c------i |
|
সে (ছেলে) এবং সে (মেয়ে) | அவ---- அ----- a----- a----m |
|
কাকা / মামা / চাচা / মামু / খালু | மா-- m--ā |
|
কাকীমা / মামীমা / চাচী / মামী / খালা | மா-- m--i |
|
সে (ছেলে) এবং সে (মেয়ে) | அவ---- அ----- a----- a----m |
|
আমরা একটি পরিবার ৷ | நா----- ஒ-- க--------. n----- o-- k-------. |
|
পরিবারটি ছোট নয় ৷ | எங---- க-------- ச------ இ----. E---- k------- c------- i----. |
|
পরিবারটি বড় ৷ | கு------- ப------. K------- p-------. |
|
আমরা সবাই কি আফ্রিকান ভাষায় কথা বলতে পারি?
আমরা সবাই তো আর আফ্রিকায় যায়নি। যাইহোক, এটা সম্ভব যে, সব ভাষায় আফ্রিকায় গিয়েছে। অনেক বিজ্ঞানীরা এটা বিশ্বাস করেন। তাদের মতে, সব ভাষার উংপত্তিস্থল আফ্রিকা। আফ্রিকা থেকেই সারা পৃথিবীতে ভাষা ছড়িয়ে পড়েছে। সব মিলিয়ে সারা পৃথিবীতে ৬,০০০ এর বেশী বিভিন্ন ভাষা রয়েছে। সব ভাষায় একই রকম আফ্রিকান মূল পাওয়া যায়। গবেষকরা বিভিন্ন ভাষার ধ্বনিসমূহ তুলনা করে দেখেছেন | ধবনি হল একটি শব্দের ক্ষুদ্রতম একক। ধ্বনি পরিবর্তন হলে শব্দের অর্থের সম্পূর্ণ পরিবর্তন হয়। ইংরেজী শব্দের একটি উদহারণ দিয়ে বিষয়টি ব্যাখ্যা করা হল। ইংরেজীতে ডিপ ও টিপ সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে। সুতরাং, ইংরেজীতে /ডি/ ও /টি/ হল দুটি ভিন্ন ধ্বনিআফ্রিকান ভাষাসমূহে এই ধ্বনিতাত্ত্বিক প্রকারান্তর সর্বাধিক আফ্রিকা থেকে আপনি যত দূরে যাবেন ততই এই ভিন্নতা নাটকীয়ভাবে কমতে থাকবে। এভাবেই গবেষকরা তাদের মতবাদের পক্ষে যুক্তি খুঁজে পান। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে ভিন্নতাও কমে আসে। তাদের বর্হিঅংশে জন্মগত ভিন্নতা কমে আসে। একই কারণে ঔপনিবেশীকদের সংখ্যাও কমে যায়। যতই কম জন্মগত স্থানান্তিকরণ হয়, ততই জনসংখ্যাই অভিন্নতা সৃষ্টি হয়। জিনগত সংযোগ ও কমে যায়। ফলে শরনার্থীদের মধ্যে ভিন্নতা কমে অসে। বিজ্ঞানীরা এটাকে উত্তপত্তিগত প্রভাব বলে থাকেন। আফ্রিকা ত্যাগের সময় মানুষ তাদের নিজস্ব ভাষা সাথে করে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কিছু শরনার্থীরা অল্প কিছু ধ্বনি তাদের সাথে করে নিয়ে গেছেন। এই জন্য স্বতন্ত্র ভাষাগুলো কালের আবর্তেও অপরিবর্তনশীল থাকে। সুতরাং, এটা প্রমানিত যে, মানব সম্প্রদায়ের উদ্ভব আফ্রিকা থেকে। এখন দেখার বিষয় মানুষের ভাষার ক্ষেত্রেও এটা সত্য কিনা।