বাক্যাংশ বই

bn শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ   »   et Kehaosad

৫৮ [আটান্ন]

শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ

শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ

58 [viiskümmend kaheksa]

Kehaosad

আপনি কীভাবে অনুবাদ দেখতে চান তা চয়ন করুন:   
বাংলা এস্তনীয় খেলা আরও
আমি একজন মানুষের ছবি আঁকছি ৷ Ma--oo---ta- -e-st. Ma joonistan meest. M- j-o-i-t-n m-e-t- ------------------- Ma joonistan meest. 0
সবচেয়ে আগে মাথা ৷ Esit----p--. Esiteks pea. E-i-e-s p-a- ------------ Esiteks pea. 0
মানুষটি একটি টুপি পরে আছে ৷ M-----a--ab --t-i. Mees kannab mütsi. M-e- k-n-a- m-t-i- ------------------ Mees kannab mütsi. 0
তার চুল দেখা যায় না ৷ J--ksei---i-----n-ha. Juukseid ei ole näha. J-u-s-i- e- o-e n-h-. --------------------- Juukseid ei ole näha. 0
তার কানও দেখা যায় না ৷ Kõ----ei--l- -a-u-i nä-a. Kõrvu ei ole samuti näha. K-r-u e- o-e s-m-t- n-h-. ------------------------- Kõrvu ei ole samuti näha. 0
তার পিঠটাও দেখা যায় না ৷ Selg- e- -----a-nä--. Selga ei ole ka näha. S-l-a e- o-e k- n-h-. --------------------- Selga ei ole ka näha. 0
আমি চোখ এবং মুখ আঁকছি ৷ M- j-on----- -il--- ja su-. Ma joonistan silmad ja suu. M- j-o-i-t-n s-l-a- j- s-u- --------------------------- Ma joonistan silmad ja suu. 0
লোকটি নাচছে এবং হাসছে ৷ M--s-t-n-s-- -a n---ab. Mees tantsib ja naerab. M-e- t-n-s-b j- n-e-a-. ----------------------- Mees tantsib ja naerab. 0
লোকটার লম্বা নাক আছে ৷ M-h-l -n -ik---i-a. Mehel on pikk nina. M-h-l o- p-k- n-n-. ------------------- Mehel on pikk nina. 0
সে তার হাতে একটা ছড়ি ধরে আছে ৷ T-----n-- kepp----e-. Ta kannab keppi käes. T- k-n-a- k-p-i k-e-. --------------------- Ta kannab keppi käes. 0
সে তার গলাতেও একটা স্কার্ফ জড়িয়ে আছে ৷ Ta k-nn-- -----lli--mber--a--a. Ta kannab ka salli ümber kaela. T- k-n-a- k- s-l-i ü-b-r k-e-a- ------------------------------- Ta kannab ka salli ümber kaela. 0
এখন শীত কাল এবং ঠাণ্ডার সময় ৷ On -a-- -a -ülm. On talv ja külm. O- t-l- j- k-l-. ---------------- On talv ja külm. 0
হাত দুটো মজবুত ৷ K-ed -n t---v--. Käed on tugevad. K-e- o- t-g-v-d- ---------------- Käed on tugevad. 0
পা দুটোও মজবুত ৷ Jal-d--- --mu-i---geva-. Jalad on samuti tugevad. J-l-d o- s-m-t- t-g-v-d- ------------------------ Jalad on samuti tugevad. 0
মানুষটি বরফ দিয়ে তৈরী ৷ See --e--o--lu-e--. See mees on lumest. S-e m-e- o- l-m-s-. ------------------- See mees on lumest. 0
সে প্যান্ট আর কোট কোনোটাই পরে নেই ৷ T- -- -a-na -ü-s--e-a---ntl--. Ta ei kanna pükse ega mantlit. T- e- k-n-a p-k-e e-a m-n-l-t- ------------------------------ Ta ei kanna pükse ega mantlit. 0
কিন্তু মানুষটার ঠাণ্ডা লাগছে না ৷ K-i----- -ees e- ---m-t-. Kuid see mees ei külmeta. K-i- s-e m-e- e- k-l-e-a- ------------------------- Kuid see mees ei külmeta. 0
সে একজন হিম মানব / তুষার মানব ৷ T---- -u-e---s. Ta on lumemees. T- o- l-m-m-e-. --------------- Ta on lumemees. 0

আমাদের পূর্বপুরুষদের ভাষা

আধুনিক ভাষাগুলো গবেষণা করা যেতে পারে। এজন্য অনেক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু হাজার বছর আগে মানুষ কিভাবে কথা বলত? এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া কঠিন। তা সত্ত্বেও গবেষকরা বছরের পর বছর এটি নিয়ে গবেষণা করছেন। তারা খুঁজে বের করার চেষ্টা করবেন যে কিভাবে মানুষ পূর্বে কথা বলত। এজন্য তারা চেষ্টা করেন প্রাচীন ভাষার ধরণগুলো নতুন করে সাজাতে। আমেরিকার গবেষকরা একটি অভূতপূর্ব আবিস্কার করেছেন। তারা ২,০০০ এরও বেশী ভাষা পরীক্ষা করেছেন। বিশেষ করে তারা ঐসব ভাষার বাক্যগুলোর গঠন নিয়ে গবেষণা করেছেন গবেষণার ফল খুবই চমকপ্রদ ছিল। প্রায় অর্ধেক ভাষার বাক্যগুলোর গঠন ছিল কর্তা-কর্ম-ক্রিয়া আকৃতির। অর্থ্যাৎ প্রথমে কর্তা, এরপর কর্ম এবং শেষে ক্রিয়া। প্রায় ৭০০ ভাষা কর্তা-ক্রিয়া-কর্ম গঠন অনুসরণ করে। এবং প্রায় ১৬০ টি ভাষা ক্রিয়া- কর্তা- কর্ম, এই গঠন অনুসরণ করে। মাত্র ৪০ টির মত ভাষা ক্রিয়া- কর্ম - কর্তা এই ধরণ ব্যবহার করে। ১২০টি ভাষা সংমিশ্রিত ভাষা। কর্ম- ক্রিয়া- কর্তা এবং কর্ম- কর্তা- ক্রিয়া এই ধরণগুলো খুবই বিরল। কর্তা-কর্ম-ক্রিয়া এই পদ্ধতি সুলভ ছিল। উদহারণস্বরূপ, ফারসী, জাপানী ও তুর্কি ভাষা। কর্তা-ক্রিয়া-কর্ম এই ধরণ সবচেয়ে বেশী প্রচলিত। বর্তমানে, ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের সবচেয়ে শক্তিশালী গঠন এটি। গবেষকরা মনে করেন কর্তা-কর্ম-ক্রিয়া এই পদ্ধতি পূর্বে ব্যবহৃত হথ। সব ভাষার ভিত্তি এই পদ্ধতি। পরবর্তীতে ভিন্ন পদ্ধতি হয়ে গেছে। আমরা এখনও জানিনা এটা কেন হয়েছিল। বাক্যের এই বিভিন্নতার নিশ্চয়ই কোন কারণ আছে। কারণ বিবর্তনে, শুধুমাত্র যেটার সুবিধা পাওয়া যায় সেটাই টিকে থাকে।