Թ-ւյլ---վու-մ-է-լո-սա-կա--լ:
Թ____________ է լ___________
Թ-ւ-լ-տ-վ-ւ-մ է լ-ւ-ա-կ-ր-լ-
----------------------------
Թույլատրվու՞մ է լուսանկարել: 0 T--yl-t--u-m-e-lu-ank---lT___________ e l_________T-u-l-t-v-՞- e l-s-n-a-e--------------------------T’uylatrvu՞m e lusankarel
Ո--ա-- --տոմս----ժեք-:
Ո_____ է տ____ ա______
Ո-ք-՞- է տ-մ-ի ա-ժ-ք-:
----------------------
Որքա՞ն է տոմսի արժեքը: 0 V--k’-՞- - -o-----r--ek’yV_______ e t____ a_______V-r-’-՞- e t-m-i a-z-e-’--------------------------Vork’a՞n e tomsi arzhek’y
Քան----ա-եկան է-ա-ս-շե---:
Ք____ տ______ է ա__ շ_____
Ք-ն-՞ տ-ր-կ-ն է ա-ս շ-ն-ը-
--------------------------
Քանի՞ տարեկան է այս շենքը: 0 K-a-i--t--eka- e -ys sh--k-yK_____ t______ e a__ s______K-a-i- t-r-k-n e a-s s-e-k-y----------------------------K’ani՞ tarekan e ays shenk’y
Ո-վ-է -ա------ ա----ենք-:
Ո__ է կ_______ ա__ շ_____
Ո-վ է կ-ռ-ւ-ե- ա-ս շ-ն-ը-
-------------------------
Ո՞վ է կառուցել այս շենքը: 0 VO-v - -a-r--s’-e- -ys sh--k-yV___ e k__________ a__ s______V-՞- e k-r-u-s-y-l a-s s-e-k-y------------------------------VO՞v e karruts’yel ays shenk’y
পৃথিবীতে প্রায় ৬,০০০ ভাষা রয়েছে।
সব ভাষার কাজ কিন্তু একই।
আমাদের তথ্য বিনিময়ে ভাষা সাহায্য করে।
প্রত্যেক ভাষায় বিভিন্নভাবে এটা ঘটে।
কারণ প্রত্যেক ভাষার নিজস্ব নিয়মকানুনন রয়েছে।
কথা বলার দ্রুততাও ভিন্ন হয়।
ভাষাবিদেরা বিভিন্ন গবেষণায় এটা প্রমাণ করেছেন।
খুদে বার্তাগুলো বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছিল।
সেগুলো স্থানীয়রা জোরে জোরে পড়ত।
ফলাফল ছিল সহজবোধ্য।
জাপানী ও স্প্যানীশ ভাষা হচ্ছে দ্রুত ভাষা।
এই ভাষাগুলোতে প্রতি সেকেন্ডে ৮টি শব্দ উচ্চারণ করা হয়।
অন্যদিকে চীনারা অপেক্ষাকৃত ধীরে কথা বলে।
তারা প্রতি সেকেন্ডে ৫টি শব্দ উচ্চারণ করে।
শব্দাংশের জটিলতার উপর উচ্চারনের গতি নির্ভর করে।
শব্দাংশ জটিল হলে , কথা বলাও ধীরে হয়ে যায়।
যেমন, জার্মান ভাষায় প্রতি শব্দাংশে ৩টি ধ্বনি আছে।
তাই এটা ধীর ভাষা।
দ্রুত কথা বলা মানে ভাল যোগাযোগ নয়।
বরং উল্টোটা।
দ্রুত উচ্চারণ করলে প্রদত্ত তথ্য খুব কম বোঝা যায়।
যদিও জাপানীরা দ্রুত কথা বলে, তাদের বক্তব্যে তথ্য কম থাকে।
অন্যদিকে চীনারা ধীরগতিতে কথা বললেও অল্প শব্দে তারা অধিক তথ্য দিতে চায়।
ইংরেজী শব্দাংশেও অনেক তথ্য বিদ্যমান থাকে।
মজার ব্যপার হলঃ মূল্যায়িত ভাষাগুলো সব প্রায় একই রকম কার্যকর। ।
অর্থ্যাৎ, যে ব্যক্তি ধীরে কথা বলে সে বেশী তথ্য প্রদান করে।
এবং যে দ্রুত কথা বলে তার বেশী শব্দের দরকার হয়।
পরিশেষে, সবাই একই সময়ে লক্ষ্য পূরণে সমর্থ হয়।