Хоћу у---б-ио-ек-.
Х___ у б__________
Х-ћ- у б-б-и-т-к-.
------------------
Хоћу у библиотеку. 0 H--́u-u-bib--oteku.H___ u b__________H-c-u u b-b-i-t-k-.-------------------Hoću u biblioteku.
Хо-у у-к-ижа--.
Х___ у к_______
Х-ћ- у к-и-а-у-
---------------
Хоћу у књижару. 0 Ho----- k----aru.H___ u k________H-c-u u k-j-ž-r-.-----------------Hoću u knjižaru.
Ја--о-у -а-----м---ће---по--ће.
Ј_ х___ д_ к____ в___ и п______
Ј- х-ћ- д- к-п-м в-ћ- и п-в-ћ-.
-------------------------------
Ја хоћу да купим воће и поврће. 0 J---o-́--da-k-p-- --će-------ć-.J_ h___ d_ k____ v___ i p______J- h-c-u d- k-p-m v-c-e i p-v-c-e-----------------------------------Ja hoću da kupim voće i povrće.
Ја---ћ--да---п-м -е--ч-е-и-хл--.
Ј_ х___ д_ к____ з______ и х____
Ј- х-ћ- д- к-п-м з-м-ч-е и х-е-.
--------------------------------
Ја хоћу да купим земичке и хлеб. 0 Ja-h-c-u-d--ku--- ---ičk- i -leb.J_ h___ d_ k____ z______ i h____J- h-c-u d- k-p-m z-m-č-e i h-e-.---------------------------------Ja hoću da kupim zemičke i hleb.
ইউরোপে বিভিন্ন ভাষা বিদ্যমান।
বেশীর ভাগ ইন্দো-ইউরোপীয় পরিবারের অন্তর্ভূক্ত।
প্রধান জাতীয় ভাষার পাশাপাশি ইউরোপে অনেক ছোট ছোট ভাষাও রয়েছে।
তারা হল সংখ্যালঘু ভাষা।
সংখ্যালঘু ভাষা দাপ্তরিক ভাষা থেকে ভিন্ন।
কিন্তু এগুলো উপভাষা নয়।
এমনকি শরণার্থীদের ভাষাও নয়।
সংখ্যালঘু ভাষাগুলো জাতিগতভাবে চলে এসেছে।
অর্থ্যাৎ, এগুলো বিশেষ কোন জাতির ভাষা।
ইউরোপের প্রায় প্রত্যেক দেশেই সংখ্যালঘু ভাষা রয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রায় ৪০ টির মত সংখ্যালঘু ভাষা রয়েছে।
কিছু সংখ্যালঘু ভাষা শুধুমাত্র একদেশে ব্যবহৃত হয়।
যেমন, জার্মানির সর্বিয়ান ভাষা।
অন্যদিকে, রোমানি ভাষা অনেক ইউরোপীয় দেশে আছে।
সংখ্যালঘু ভাষার বিশেষ মর্যাদা আছে।
কারণ, অপেক্ষাকৃত কম মানুষ এই ভাষায় কথা বলে।
নিজেদের ভাষার জন্য এই ভাষাভাষীদের স্কুল খোলারও সামর্থ্য নেই।
নিজস্ব ভাষার সাহিত্য প্রতিষ্ঠাও তাদের জন্য কঠিন।
এইজন্যই সংখ্যালঘু ভাষাগুলো বিলুপ্তির সম্মুখীন।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই সংখ্যালঘু ভাষাগুলোকে রক্ষা করতে চায়।
কেননা প্রত্যেকটি ভাষা একটি সংস্কৃতির ও জাতিয়তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
কিছু জাতির নিজস্ব কোন রাষ্ট্র নেই এবং তারা শুধু সংখ্যালঘু জাতি হিসেবে টিকে আছে।
অনেক কর্মসূচী ও প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে এইসব ভাষাকে উন্নত করারজন্য।
এটা আশা করা হচ্ছে যে, এসব সংখ্যালঘু জাতির সংস্কৃতি রক্ষা করা হবে।
তা সত্ত্বেও কিছু ভাষা দ্রুত বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
এমন একটি ভাষা হল লিভোনিয়ান, লাটভিয়ার একটি প্রদেশে এটি প্রচলিত।
মাত্র ২০ জন মানুষ এই ভাষায় কথা বলে।
এটাই ইউরোপের সবচেয়ে ছোট ভাষা।