이--- 여--에-.
이- 제 여-----
이- 제 여-이-요-
-----------
이건 제 여권이에요. 0 ig-o---e---------i-y-.i---- j- y------------i-e-n j- y-o-w-n-i-y-.----------------------igeon je yeogwon-ieyo.
어떤 신용-드- -용할-- 있어요?
어- 신---- 이-- 수 있---
어- 신-카-를 이-할 수 있-요-
-------------------
어떤 신용카드를 이용할 수 있어요? 0 e-t-----sin-yo-gk-d--l-ul-iyon---- su-i---eoyo?e------ s---------------- i------- s- i--------e-t-e-n s-n-y-n-k-d-u-e-l i-o-g-a- s- i-s-e-y-?-----------------------------------------------eotteon sin-yongkadeuleul iyonghal su iss-eoyo?
কোন একটি ভাষা শেখার সাথে সাথে আমরা এটার ব্যকরণও শিখি।
কিন্তু যখন শিশুরা মাতৃভাষা শেখে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেখে।
তারা নিয়মের ব্যাপারে খেয়াল করেনা।
তা সত্ত্বেও তারা প্রথমথেকেই সঠিকভাবে মাতৃভাষা শেখে।
এজন্যই বিভিন্ন ভাষার সাথে সাথে বিভিন্ন ব্যকরণও টিকে আছে।
কিন্তু সার্বজনীন কোন ব্যকরণ কি আছে?
অনেক দিন ধওে গবেষকরা এ বিষয়ে গবেষণা করে আসছেন।
আধুনিক গবেষণা একটি উত্তর দিতে পারে।
কারণ মস্তিষ্ক বিজ্ঞানীরা একটি চমকপ্রদ তথ্য আবিস্কার করেছেন।
তারা কিছু লোক দিয়ে বিভিন্ন ব্যকরণের নিয়ম নিয়ে গবেষণা করেছেন।
এই লোকগুলো ছিল বিভিন্ন স্কুলের ভাষা-শিক্ষার্থী।
তারা জাপানী ও ইতালীয় ভাষা শিখছিল।
ব্যকরনের অর্ধেক নিয়মগুলো ছিল বানানো।
শিক্ষার্থীরা সেগুলো উত্তর দিতে পারেনি।
তাদেরকে কিছু বাক্য দেয়া হয়েছিল পড়ার জন্য।
এবং তাদের বলা হয়েছিল বাক্যগুলো সঠিক না ভুল।
পড়ার সময়, তাদের মস্তিষ্ক এগুলো বিশ্লেষণ করছিল।
এভাবেই গবেষকরা তাদের মস্তিষ্কের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করছিল।
তারা জানতে চাচ্ছিলেন এই বাক্যগুলোতে মস্তিষ্ক কি প্রতিক্রিয়া দেখায়।
গবেষণাটি প্রমাণ করে যে আমাদের মস্তিষ্ক ব্যকরণ উপলব্ধি করতে পারে!
ভাষা প্রক্রিয়ার সময় মস্তিষ্কের নির্দিষ্ট অংশ সক্রিয় থাকে।
ব্রোকা কেন্দ্র তেমনই একটি।
এটা বাম সেরিব্রামে অবস্থিত।
যখন শিক্ষার্থীরা ব্যকরনের সঠিক নিয়মগুলো দেখছিল, তখন মস্তিষ্ক খুবই সক্রিয় ছিল।
বানানো নিয়মগুলোর সময় মস্তিষ্কের সক্রিয়তা তুলনামূলকভাবে কমে গিয়েছিল।
তাই বলা যায়, সব ব্যকরণের ভিত্তি একই।
সব ব্যকরণ একই মূলনীতি অনুসরণ করে।
এই মূলনীতিগুলো আমাদের সহজাত প্রবৃত্তি...