Я пішу-----р-.
Я п___ л______
Я п-ш- л-т-р-.
--------------
Я пішу літару. 0 Ya--і-hu-----ru.Y_ p____ l______Y- p-s-u l-t-r-.----------------Ya pіshu lіtaru.
ভাষাতে বিশ্বায়ন থেমে যায়না।
“আন্তর্জাতিকতাবাদের” প্রমাণ এটাই।
বিভিন্ন ভাষায় আন্তর্জাতিকতাবাদ বিরাজ করে।
বিভিন্ন শব্দের তাই একইরকম বা কাছাকাছি অর্থ হয়।
উচ্চারণ প্রায়ই একই হয়।
বানান ও সাধারণত একই হয়।
আন্তর্জাতিকতাবাদের ব্যাপ্তি অনেক আকষর্ণীয়।
সীমানা কোন ব্যাপার না আন্তর্জাতিকতাবাদের কাছে।
এমনকি ভৌগলিক সীমারেখা ও।
বিশেষভাবে ভাষাগত সীমানা তো নয়ই।
কিছু কিছু শব্দের অর্থ একটি পুরো মহাদেশে একই হয়।
এমন একটি শব্দ হল “হোটেল”।
প্রায় সমস্ত পৃখিবীতে শব্দটি একই নামে পরিচিত।
আন্তর্জাতিকতাবাদের অনেক ধারণা বিজ্ঞান থেকে এসেছে।
প্রযুক্তিগত শব্দগুলো খুব দ্রুত বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে।
প্রাচীন আন্তর্জাতিকতাবাদসমূহ মূলত একই জায়গা থেকে উদ্ভুত।
একই শব্দ থেকে তারা বিবর্ধিত।
অধিকাংশ আন্তর্জাতিকতাবাদসমূহ ধার করা।
এভাবেই শব্দসমূহ অন্য ভাষায় সহজেই মিশে যায়।
এই ধরনের মিশ্রণ বেশী হয় সাংস্কৃতিক চেনাশোনার ক্ষেত্রে।
প্রত্যেক সভ্যতার নিজস্ব ঐতিহ্য রয়েছে।
তাই সব নতুন ধারণা সবখানে ছড়িয়ে পড়ে।
সাংস্কৃতিক নিয়ম কানুনগুলো সিদ্ধান্ত নেয় যে কোন কোন ধারণাগুলো গ্রহন করা হবে।
কিছু কিছু এমন ধারনা শুধুমাত্র বিশ্বের নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে পাওয়া যায়।
অন্যান্য জিনিসগুলো খুব দ্রুতই সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
যখন কোন জিনিস ছড়িয়ে পড়ে, জিনিসটার নামও ছড়িয়ে পড়ে।
এই জন্যই আন্তর্জাতিকতাবাদকে বলা হয়েছে আকষর্ণীয়।
ভাষা আবিস্কারের পাশাপাশি আমরা সংস্কৃতিও আবিস্কার করি।